ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের জারি করা বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা, রুশ কোম্পানিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গত দেড় বছরে আঘাত অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
‘রাশিয়ার ওপর যেসব নিষেধজ্ঞা পশ্চিম দিয়েছে, তা রুশ অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলতে পারেনি— এটা ইতোমধ্যে প্রমাণিত; বরং নিষেধাজ্ঞার আঘাত আমরা কাটিয়ে উঠছি এবং আমাদের বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে তার প্রমাণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হবে। প্রথম ধাপে রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন খাতে পশ্চিমা কোম্পানি ও ব্যবসায়ীদের প্রভাব খর্ব করতে হবে এবং দ্বিতীয় ধাপে এগোতে হবে বৈশ্বিক অর্থনীতির দিকে। প্রাথমিকভাবে কমনওয়েলথ জোট, সংহাই করপোরেশন ও ব্রিকস জোটে আমাদের যেসব বন্ধু রাষ্ট্র রয়েছে, তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগের হার বাড়াতে পারি।’
ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের জারি করা বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা, রুশ কোম্পানিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গত দেড় বছরে আঘাত অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
‘রাশিয়ার ওপর যেসব নিষেধজ্ঞা পশ্চিম দিয়েছে, তা রুশ অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলতে পারেনি— এটা ইতোমধ্যে প্রমাণিত; বরং নিষেধাজ্ঞার আঘাত আমরা কাটিয়ে উঠছি এবং আমাদের বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে তার প্রমাণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হবে। প্রথম ধাপে রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন খাতে পশ্চিমা কোম্পানি ও ব্যবসায়ীদের প্রভাব খর্ব করতে হবে এবং দ্বিতীয় ধাপে এগোতে হবে বৈশ্বিক অর্থনীতির দিকে। প্রাথমিকভাবে কমনওয়েলথ জোট, সংহাই করপোরেশন ও ব্রিকস জোটে আমাদের যেসব বন্ধু রাষ্ট্র রয়েছে, তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগের হার বাড়াতে পারি।’
ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের জারি করা বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা, রুশ কোম্পানিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গত দেড় বছরে আঘাত অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
‘রাশিয়ার ওপর যেসব নিষেধজ্ঞা পশ্চিম দিয়েছে, তা রুশ অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলতে পারেনি— এটা ইতোমধ্যে প্রমাণিত; বরং নিষেধাজ্ঞার আঘাত আমরা কাটিয়ে উঠছি এবং আমাদের বিভিন্ন কোম্পানি ও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে তার প্রমাণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হবে। প্রথম ধাপে রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন খাতে পশ্চিমা কোম্পানি ও ব্যবসায়ীদের প্রভাব খর্ব করতে হবে এবং দ্বিতীয় ধাপে এগোতে হবে বৈশ্বিক অর্থনীতির দিকে। প্রাথমিকভাবে কমনওয়েলথ জোট, সংহাই করপোরেশন ও ব্রিকস জোটে আমাদের যেসব বন্ধু রাষ্ট্র রয়েছে, তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগের হার বাড়াতে পারি।
’রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে পশ্চিমা কোম্পানিগুলোর আধিপত্য খর্ব করার ওপর দেশটির সরকার বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে এবং তার ইতিবাচক ফলাফলও পাওয়া যাচ্ছে উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘আমরা চাই রুশ কোম্পানিগুলো আমাদের ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য, প্রযুক্তি ও পরিষেবার উৎপাদন বৃদ্ধি করুক। একমাত্র তাহলেই আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য অর্জন হবে।’
‘এবং আশার কথা হলো, চলতি বছরের প্রথম ৫ মাসেই আমরা ৪৩ হাজারেরও বেশি ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশনের আবেদন পেয়েছি। রাশিয়ার উদ্যোক্তারা তাদের পণ্য ও পরিষেবার ট্রেডমার্ক নির্দিষ্ট করার জন্য এসব রেজিস্ট্রেশন করেছেন।’
সূত্র : আরটি
এসএমডব্লিউ