“নাজনীন আক্তার কণা”সিলেট সিটি কনংর্পোরেশনের ১৯,২০,২১নং ওয়ার্ডের একজন নির্বাচিত মহিলা কাউন্সিলার ।জনজীবনেরনের সম্পাদক আলহাজ্ব ছমির উদ্দিনের সাথে কাউন্সিলারের তার কার্যালয়ে দেখা হয়। সময়টা ছিল সকাল ১০.৩০টাআমি যখন গিয়ে তার কার্যালয়ে পোছি,তখন তিনি উপস্থিত ছিলেন না।সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথেই তিনি অফিসে চলে. আছেন। তিনি এম.সি.কলেজ থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স করেছেন।হয়রত হজালাল ইউনিভার্সিটি অব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকে ইংরেজীর উপর ডিপ্লামা করেছেন।ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি ৩ ছেলের জননী। তিনির বড় ছেলে আমেরিকাতে পড়াশোনা করছেন।তিনির স্বামী ও আমেরিকাতে বাস করেন। ২নং ছেলে সিলেটের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেছেন।ছোট ছেলে ssc পরীক্ষার্থী।
কাউন্সিলার বলেন এখন ২য় মেয়াদে কাউন্সিলার হিসাবে কাজ করছেন। যে আশা ও উদ্দেশ্য নিয়ে কউন্সিলার হয়েছেন ,তার সিকি ভাগ এখনও বাস্তবায়িত হয়েনি।
কাউন্সিলার বলেন সিলেট শহরের এলোমেলাে ভাবে যে উন্নয়ন হইতেছে তার সমালোচনা করেন।সিলেটের প্রবাসীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা তার কাছে অভিযোগ করতেছে দুরাবস্তার মধ্যে চলাফেরা করতে খুবই অসুবিধা হইতেছে।কাউন্সিলার বলেন ড্রেনের সাথে গ্রীন সিলেটের আশা করেন।কাউন্সিলার বলেন জনগনের ভোটে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন,জনগণের কাজ করার জন্য।তাই তিনি যেমন করেই হউক জনগনের সিলেট গড়ে তোলার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
কাউন্সিলার কণা,তিনি কাউন্সিলারের দায়িত্তের পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত।তিনি গ্রেটার সিলেট ডেভোলাপমেন্ট কাউন্সিল ইউ.কে’র সিলেট চ্যাপ্টারের জয়েন্ট সেক্রেটারী।তিনি যুব মহিলা লীগের সিলেট মহানগরের আহ্বায়ক,নারী যুব মহিলা লীগের সভাপতি।
এখানেই শেষ নয় এই মহিয়সী মহিলা একজন সাহিত্যিক ও কবি।তিনির লেখা একখানা কবিতার বই জনজীবনের সম্পাদককে উপহার দেন।বইটির নাম হলো “কষ্ট আমার ভালবাসা”।সুন্র এই বইটি পাঠকগন পড়লে আনন্দ পাবেন বলে আমি বিশ্বাষ করি।