রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যারা অপরাধ করেছে তাদের জবাবদিহি করার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, “আমি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা মিয়ানমারে তাদের স্বদেশে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, কিন্তু কেবল নাগরিকত্ব ও নিরাপত্তা পাবার পরই”।
এনদেরিতু তার সফরকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।
তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী, অন্য সরকারি কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে দেখা করেন এবং বাংলাদেশে তার প্রথম সরকারি সফর সফল করার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, “রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষিত করার জন্য আমাদের আরও সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে”।
সম্প্রতি জাতিসংঘের সহকারী সাধারণ সচিব কক্সবাজার শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করে বলেছেন, প্রায় পাঁচ বছর হচ্ছে ২০১৭ সালে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর সহিংসতার এই জঘন্য ঘটনা ঘটে, যার ফলশ্রুতিতে ৭ লাখের বেশি বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
বাংলাদেশ কক্সবাজার ও ভাসানচরের দ্বীপে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে।